কে এই অনুব্রত? কে এই কেষ্ট? কবি শঙখ ঘোষের নিশ্চিত কিছু এসে যায় না। কিন্তু আমাদের এসে যাওয়া উচিত। এই প্রতিবেদন যদি সত্য হয়, তবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের immediate action নেওয়া উচিত কবি শঙখ ঘোষের নামে এমন বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য করার জন্য। এই অশিক্ষিত মূর্খ লোকজনগুলো রাজনীতিতে আসে এবং থাকে বলেই ভারতবর্ষে রাজনীতির আরেক নাম অশিক্ষিতদের মস্তানি এবং গণতন্ত্রের আরেক নাম স্বৈরতন্ত্র। সবাই দেখছি সবাইকে চমকাচ্ছে! আরে ভাই তোরা কে! কী তোদের অধিকার! স্রেফ ক্ষমতায় আছে বলে ভয় দেখাবে, স্বীকৃতি দেবে না, দিলে বলবে দিয়েছি অতএব অণ্ডকোষ চাটো, চেয়ার মোছ, টেবিল বাজাও, ভোট দাও। বিচিত্র তো! লোকে সহ্য করে যাচ্ছে, সহ্য করে যাবে। কেন? কী পাবেন ভাই? মরবেন তো বটেই, এদের হাতে তিলতিল করে মরবেন কেন? এরা তো কীটের অধম।।বিজেপির মত ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে অনুব্রতদের নামিয়ে কিছু হবে না তা বোঝা উচিত মমতাদেবীর। কেষ্টারা কিন্তু আত্মায় ফ্যাসিস্ট, স্বভাবে স্বৈরাচারী। যতই অনুগত আর মস্তান হোক না কেন, এরা আদতে ক্ষমতার ভাইরাস। কারণ যারা শ্রদ্ধাভাজনদের শ্রদ্ধা করতে পারে না, তারা নিজেদেরকেও শ্রদ্ধা করে না। আর আপনার টিমের বুদ্ধিজীবীরা তো কিছুই বলবে না। ফ্যাসিজমের বিরোধিতা করতে সম্পূর্ণ নতুন কালচার গড়ে তুলুন। তা না হলে কিন্তু ফ্যাসিজম এদের দিয়েই গ্রাস করবে সব। নতুন ক্যাডার দরকার নেই তাদের। ক্যাডার আছে আপনার দলেই। নিয়ে নেবে স্রেফ। কারণ সেখানে আরো বেশি স্বৈরাচারী ক্ষমতা পাবে এই অশিক্ষিতরা। ছি।
কপিরাইট © ২০১৭ - ২০২০ ।। বইদেশ-এ প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না
Design & Development by: TeamWork BD